মোঃছায়েদ আলী (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি): চা বাগান, হাওর ও পাহাড় বেষ্টিত,শ্রীমঙ্গলে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।গত কয়েক দিন ধরে,তাপমাত্রা ১২থেকে১৩.৩ ডিগ্রি করলেও আজ ৫ জানুয়ারী ২০২৫ইং সকাল ৬ঘটিকায় তাপমাত্রা নেমেছে ১৩.৩ সেলসিয়াসে জেলাজুড়ে কুয়াশা লক্ষ করা গেলেও চা বাগানে অধ্যুষিত,ও হাওরাঞ্চলে মানুষের শীতের তীব্রতা বেশি, অনুভূতি হচ্ছে, এদিকে ঠান্ডায় কাজে বেড় হতে না পারায় বিপাকে পড়েছে, শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষগুলো, ঠান্ডায় গরম কাপড়ের অভাবে শীতে কষ্টে পড়েছে, চা জনপদের মানুষ গুলো বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছে বয়স্ক ও শিশুরা, চা বাগানের শ্রমিকরা বললেন, গত কয়েকদিন ধরে ঠান্ডার প্রভাব বেশি থাকায় সূর্যের আলো দেখা যাচ্ছে না, খুবই কষ্টে আছি বাচ্চাকাচ্চাদের নিয়ে, রিকশা চালকরা বললেন সকালে রিকশা চালাতে পারি নাই ঠান্ডার কারণে, গণ কুয়াশা, গন পরিবহন বাস ডাইভারা বললেন, সামনে কিছু দেখা যাচ্ছে না রিক্স নিয়ে লাইট জ্বালিয়ে- গাড়ী চালাতে, তারপরেও পেটের জ্বালায় বের হই, রুজি রোজগার না করলে পরিবার চলবে না, হাইল হাওরের কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ঠান্ডার মাঝেও ধান কাটার ধুম পড়েছে, শীতের মধ্যে ধান কাটতে হয়। কাজের লোক পাওয়া যায় না, শ্রীমঙ্গল আজ রবিবার আবহাওয়া ১৩.৩ সেলসিয়াস, (রবিবার)-১২.৮ সোমবার- ১৩.৩ সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে, এদিকে শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে জেলায় বেড়েছে, শীশর্জনিত রোগ, সর্দি-কাশি জ্বর নিমোনিয়া সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে, হাসপাতলে ভর্তি কম হলেও আউটডোরে, চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেক রোগী, তার মধ্যে চা বাগানের ও হাওর অঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষ রয়েছেন, এ ছাড়াও প্রতিদিনের মতো শীতজনিত রোগে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল সহ উপজেলার বিভিন্ন হাসপাতালে, শিশু ও বয়স্ক রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে হাসপাতলে ভর্তি কম হলেও, আউটডোরে চিকিৎসা নিচ্ছেন বহুরোগী।