মুহাম্মদ তোয়াহার উদ্দিন (স্টাফ রিপোর্টার)
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার লামা উপজেলাধীন
ইয়াংছা সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সতর্কীকরণ বার্তার পক্ষে লামা রিসোর্ট মালিক সমিতির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এ বার্তা জানান। তিনি সকল রিসোর্ট মালিকদের উদ্দেশ্যে সেনাবাহিনীর এক জরুরী বার্তা সামাজিক মিডিয়ায় প্রচার করেছেন। এ ক্ষেত্রে দূর দুরান্ত থেকে আসা পর্যটকদের যেন বিপদের কারণ না হয় যুগ্ম আহবায়ক এবং ইয়াংছা সেনা ক্যাম্পর দ্বায়িত্বশীল অফিসারদের ধন্যবাদ জানান আগত মুসাফিরেরা।
নির্দেশনাগুলো হল–
০১. প্রত্যেক রিসোর্ট মালিক/ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের
রিসোর্টে রাত্রিযাপন করা গেস্টদের রিসোর্টে প্রবেশের সময় যেকোন ধরনের অবৈধ মাদক রিসোর্টের ভিতরে সাথে রাখা ও ব্যবহার করার বিষয়ে নিষেধ করতে হবে।
০২. যদি কোন পর্যটক-গেষ্ট রিসোর্ট মালিক /পরিচালক কর্তৃক উল্লেখিত নির্দেশনা অমান্য করে, সেক্ষেত্রে সেই
পর্যটকদের রিসোর্ট মালিকগন তাদের বুকিং বাতিল করে সম্মানের সাথে রিসোর্ট থেকে চলে যেতে বলতে হবে।
০৩. গৌরবে ভরা পর্যটন বান্ধব আমাদের বাংলাদেশ
সেনাবাহিনী যেকোন মুহূর্তে লামায় অবস্থিত রিসোর্টে অভিযান পরিচালনা করবেন। অভিযান পরিচালনা করার সময় যদি কোন রিসোর্টে উল্লেখিত নির্দেশনা অমান্য করেছেন এমন দেখা যায়, সেক্ষেত্রে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে সেনা ক্যাম্প থেকে জানানো হয়েছে।
০৪. সমিতির মাধ্যমে রিসোর্ট মালিকদের উল্লেখিত বার্তা গুলো জানাতে বলা হয়েছে। পরবর্তীতে অভিযান
পরিচালনার সময় কোন রিসোর্ট উল্লেখিত অপরাধে অভিযুক্ত হলে সমিতির পক্ষ থেকে কোন প্রকার সহযোগিতা প্রদান করা হবে না সেটাও স্পষ্ট করে জানানো হয় যুগ্ম আহবায়ক এর পক্ষে। ইতিপূর্বে সমিতির পক্ষ থেকে একই কথা বলেছিল বলে তিনি আরো জানান।
-তাই অদ্য ১৯/০৬/২৫ ইংরেজি তারিখে পুনরায় স্পষ্ট করেন।, লামাকে সূদুর প্রসারী এবং টেকসই পর্যটন শিল্প নগরী হিসেবে পরিচিত করতে হলে অবৈধ মাদকদ্রব্য প্রবেশ ও ব্যবহারে জিরো টলারেন্স নীতি সকল পর্যায়ের লোকদের লাভবান করবে বলে তিনি আশাবাদী।