মোঃ আরাফাত হোসেন (অনলাইন রিপোর্টার)
গতকাল বসুরহাট পৌর জামায়াতে ইসলামী ও কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে ২০১৩ সালের ১৪ই ডিসেম্বর ৭ শহীদের স্বরণে ও গুনিদের বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির এর সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারী মোঃ ইয়াছিন আরাফাত একথা বলেন।
তিনি এ সময় বলেন, গত ১৬ বছরে আমরা জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হারিয়েছি। ট্রাইবুনালের মিথ্যা মামলা দিয়ে, ফাঁসির কাস্টে তু
জুলিয়ে চিকিৎসার নাম করে আমাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে তারা হত্যা করেছে। তারা আমাদের ১ম সারির শীর্ষ ১১ জন হত্যা করেছে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের হাজারও নেতা কর্মীকে তারা খুন করেছে। তারা বিভিন্ন কৌশলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে তারা নিস্তব্ধ করতে চেয়েছিল, কিন্তু তারা সব কিছুতে ব্যর্থ হয়ে শেষ ১ই আগষ্ট বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে অসাংবিধানিক ভাবে নিষিদ্ধ করেছিল, তবে ভাগ্যের কি পরিহাস যারা জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করেছিল মাত্র ৪ দিন এর মাথার তারা নিজেরায় নিষিদ্ধ হয়েছে এবং পালাতেও বাধ্য হয়েছে।
এসময় বলেন, শেখ হাসিনার প্রধান-সহযোগী হিসেবে ছিল ওবায়দুল কাদের তিনি নাশকতার পরিকল্পনাকারী হিসেবে ছাত্র আন্দোলনের হামলার নির্দেশ দাতা হিসেবে, মাষ্টার মাইন্ড হিসেবে তার ফাঁসি রায় কর্যকর করতে হবে।
তিনি বলেন, ২০১৩ সালে ১৪ এই ডিসেম্বর কোম্পানিগঞ্জের যে ৭জন ভাইকে শহীদ করেছে তার মাষ্টার মইন্ড হিসেবে কাদের মির্জার ফাঁসির কার্যকর করতে হবে।