দোয়ারাবাজারে মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে রিমুভ করায় কলেজ ছাত্রকে ছুরিকাঘাত এস ডব্লিউ সাগর (তালুকদার) সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে রিমুভ করার জের ধরে পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের হিম্মতের গাঁওয়ের আব্দুল লতিফের ছেলে সজিবের (সজিব এবারের s s c চলমান পরীক্ষার্থী ) ছুরিকাঘাতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে কলেজ ছাত্র দ্বীপ্রয় দেবনাথ (১৭ )। দ্বীপ্রয় উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নের কিত্তে রাজনপুর গ্রামের জিতেন্দ্র দেবনাথের পুত্র ও স্থানীয় দোহালিয়া প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। দ্বীপ্রয় দেবনাথ প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে পড়াশুনা করার সুবাদে তাহার সহপাঠীরা ফেসবুকে মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে ,দ্বীপ্রয় দেবনাথ উক্ত গ্রুপের এডমিন ছিল , অনুমান ,এক মাস পূর্বে কে বা কারা সজীব আহমদকে উক্ত ফেসবুকে মেসেঞ্জার গ্রুপে এড করে তারপর হইতে সজীব আহমদ উক্ত গ্রুপের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের আজেবাজে মন্তব্য করে এক পর্যায়ে দ্বীপ্রয় দেবনাথ সজীব আহমদকে উক্ত গ্রুপ থেকে রিমুভ করে দেয় ইহাতে সজীব আহমদ দ্বীপ্রয় দেবনাথের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং তাহার ক্ষতি করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকে , পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সজীব আহমদ দ্বীপ্রয় দেবনাথের সাথে ফেসবুকে ও মেসেঞ্জারে সুকৌশল সুসম্পর্ক গড়ে তুলে, ১২ মে সজীব আহমদ জখমী দ্বীপ্রয় দেবনাথকে মেসেঞ্জারের মাধ্যমে চ্যাট করিয়া ঘটনাস্থলে যাওয়ার জন্য বললে বিশ্বাস করে তাহার কথা মতে ঘটনাস্থলে নলুয়া জৈনিকা গুলোই বিবি বসতবাড়ির হইতে অনুমান ৫০ গজ পশ্চিমে আমন জমিতে যাওয়া মাত্র সজীব আহমদ সহ আরো অজ্ঞাতনামা পূর্ব পরিকল্পনা ভাবে হাতু চাকু সহ দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়া দ্বীপ্রয় দেবনাথের উপর আক্রমণ চালায় এক পর্যায়ে তাকে প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে তাহার বুকের বাম পাশে কুপ মারিয়া ছিদ্রযুক্ত গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে শোর চিৎকার শুনিয়া আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় দ্বীপ্রয় দেবনাথকে প্রথম দোয়ারাবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ডাক্তাররা দ্রুতগতিতে সিলেট এম এ জি উসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পরামর্শ দেন বর্তমানে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এ ব্যাপারে দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জাহিদুল হক বলেন আমরা ঘটনা শুনে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি এটি একটি নিয়মিত মামলা হয়েছে এবং তাড়াতাড়ি আসামি ধরার প্রক্রিয়া চলছে ।
প্রতিবেদকের নাম :
-
প্রকাশিত:
বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

এস ডব্লিউ সাগর (তালুকদার) সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে রিমুভ করার জের ধরে পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের হিম্মতের গাঁওয়ের আব্দুল লতিফের ছেলে সজিবের (সজিব এবারের s s c চলমান পরীক্ষার্থী ) ছুরিকাঘাতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে কলেজ ছাত্র দ্বীপ্রয় দেবনাথ (১৭ )। দ্বীপ্রয়
উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নের কিত্তে রাজনপুর গ্রামের জিতেন্দ্র দেবনাথের পুত্র ও স্থানীয় দোহালিয়া প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র।
দ্বীপ্রয় দেবনাথ প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে পড়াশুনা করার সুবাদে তাহার সহপাঠীরা ফেসবুকে মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে ,দ্বীপ্রয় দেবনাথ উক্ত গ্রুপের এডমিন ছিল , অনুমান ,এক মাস পূর্বে কে বা কারা সজীব আহমদকে উক্ত ফেসবুকে মেসেঞ্জার গ্রুপে এড করে তারপর হইতে সজীব আহমদ উক্ত গ্রুপের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের আজেবাজে মন্তব্য করে এক পর্যায়ে দ্বীপ্রয় দেবনাথ সজীব আহমদকে উক্ত গ্রুপ থেকে রিমুভ করে দেয় ইহাতে সজীব আহমদ দ্বীপ্রয় দেবনাথের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং তাহার ক্ষতি করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকে , পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সজীব আহমদ দ্বীপ্রয় দেবনাথের সাথে ফেসবুকে ও মেসেঞ্জারে সুকৌশল সুসম্পর্ক গড়ে তুলে, ১২ মে সজীব আহমদ জখমী দ্বীপ্রয় দেবনাথকে মেসেঞ্জারের মাধ্যমে চ্যাট করিয়া ঘটনাস্থলে যাওয়ার জন্য বললে বিশ্বাস করে তাহার কথা মতে ঘটনাস্থলে নলুয়া জৈনিকা গুলোই বিবি বসতবাড়ির হইতে অনুমান ৫০ গজ পশ্চিমে আমন জমিতে যাওয়া মাত্র সজীব আহমদ সহ আরো অজ্ঞাতনামা পূর্ব পরিকল্পনা ভাবে হাতু চাকু সহ দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়া দ্বীপ্রয় দেবনাথের উপর আক্রমণ চালায় এক পর্যায়ে তাকে প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে তাহার বুকের বাম পাশে কুপ মারিয়া ছিদ্রযুক্ত গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে শোর চিৎকার শুনিয়া আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় দ্বীপ্রয় দেবনাথকে প্রথম দোয়ারাবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ডাক্তাররা দ্রুতগতিতে সিলেট এম এ জি উসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পরামর্শ দেন বর্তমানে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এ ব্যাপারে দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জাহিদুল হক বলেন আমরা ঘটনা শুনে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি এটি একটি নিয়মিত মামলা হয়েছে এবং তাড়াতাড়ি আসামি ধরার প্রক্রিয়া চলছে ।
এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ
সংবাদটি শেয়ার করুন
আরো সংবাদ পড়ুন