ইসরায়েল তাদের পরাক্রমশালী মিত্রদের দর্শনের চারদিনে লড়াই করে এগিয়ে যাচ্ছে, তা বুঝতে পেরেছে বিশ্বব্যাপী। গভীরের আক্ষেপনাস্ত্র বহুরের দিকে নজিরবিহীনভাবে বিতার শক্তির আয়রন ডম। সর্বনিম্নক ব্যবস্থায় চূড়ার আকাশে এই আকাশে প্রতিবেশী ইসরায়েলের পর এক বিবৃতি দেখাতে সক্ষম হয়েছে ডোজ মিসাইল।
প্রতি আকাশসার বড় জায়গার জায়গা এই দিন এতদিন যে ব্যবস্থাকে ব্যবস্থাকে ‘মনে দু’ করা, অনেক সময় সে ভরে গেছে।
গভীরের গত তিন ইসরায়ে মালিকের অনেক পরলি নাগরিকই বলতে শুরু করেছেন, আয়রন আমাকে নিজের মতো আর আস্থা রাখতে না পেরেছেন। বিশেষ করে, স্বতন্ত্র যারা গণ্য করে, তাদের অনুভূতিতে অবিশ্বাস্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে।
ইসরাইলি সংবাদ মাধ্যমের লোকাল কলের নেটওয়ার্ক মেরেন র্যাপোপোর্ট আল জাজিরাকে বলেছেন, যদিও ইসরায়েলির অংশ এটি (ইরানের অধিকার) প্রত্যাশিত ছিল বলে চিত্রিত করার চেষ্টা করছে, কিন্তু ইসরায়েলিরা বেশ আশ্চর্য এত আক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের অভ্যন্তরে চালানো সম্ভব হয়েছে। কিছু কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে সফল করতে এবং কিছু ঘটনা সম্ভবত জনসাধারণের কাছে প্রকাশ করা হয়নি।
ইসলি সংবাদপত্র হারেৎ সাংবাদিক গিদেওন লেভি আলজাজিরাকে লেখক, এমন সমস্যায় ইসরায়েরা এক সময় সমস্যায় আর ভীতই হবে না, এক সময় যুদ্ধের পর তারা প্রশ্ন তুলবে। তারা খুঁজছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।
লেভি বলেন, এক সময় আমরা শেষমেশ নিজেরাই প্রশ্ন করতে শুরু করব—এর কি কোনো মূল্য আছে? আমরা নিচে? এক যুদ্ধ থেকে যুদ্ধে? এক গোলাবর্ষণ থেকে প্রায় গোলাবর্ষে? কারণ, পরিস্থিতির গাজা বা লেবাননের মতো নয়। থানমরিক জনগণের খেসারত হতে পারে খুঁটিনাটি দেখতে অনেক বেশি। তাই ইসরায়েল কয়েক দিন সহ্য করতে পারবেন, কিন্তু দীর্ঘ সময় এটা হবে না।
ইসরায়েলি নেতা অবশ্য বক্তব্য, তাদের বহুতরযুক্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এখনও যথেষ্ট।
মধ্যরাতে সোমবার (১৬ জুন) নিজের দপ্তর থেকে প্রকাশ করা এক বৃহত্তর বিবৃতিতে ইসরায়েলের বেনিয়ামিনিয়ার ব্যালিস্টিক আক্ষেপ করেছেন এবং শত শত বিস্ফোরক ড্রোন আক্ষেপ করেছে। ইস্য়েলের জিউটি ৩০টি ও বেসামরিক স্থাপনা পরীক্ষা করা হয়েছে।