1. lukmanmiah2619@gmail.com : news_shadhin :
  2. shadhinsurjodoy@gmail.com : স্বাধীন সূর্যোদয় : স্বাধীন সূর্যোদয়
  3. info@www.shadhinsurjodoy.com : স্বাধীন সূর্যোদয় :
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি:
স্বাধীন সূর্যোদয় অনলাইন পত্রিকায় আপনাকে স্বাগতম। সারাদেশে জেলা ও  উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। আগ্রহী হলে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করুন। হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৮৮৩-৩০৬০৪৮

টিটিসির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে টেন্ডার জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম :
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

আসাদুজ্জমান,প্রতিনিধি,


কুড়িগ্রাম ১২ আগস্ট ২০২৫কুড়িগ্রাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু সৈয়দ মো. রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে টেন্ডার জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, দুর্নীতি এবং বেআইনিভাবে চাকরিচ্যুতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোসহ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন হুমায়ুন কবির নামে এক ঠিকাদার।

অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে টিটিসির সরবরাহ ও সংস্কার খাতে অর্ধকোটি টাকার কাজ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে হুমায়ুন কবিরের কাছ থেকে ২০ লাখ টাকার চেক জামানত হিসেবে নিয়েছিলেন অধ্যক্ষ। পরে আরও ১০ লাখ টাকা মালামাল কেনার খরচ এবং টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটিকে প্রভাবিত করতে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা নেন বলে অভিযোগকারী দাবি করেছেন।
হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমার কোনো বৈধ ঠিকাদারি লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও অধ্যক্ষ আমাকে কাজ দেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে কাজ না দিয়ে আমার দেওয়া টাকা অন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের নামে জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যবহার করেন।’
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রকৃতপক্ষে মালামাল সরবরাহ করা হয়নি বা অল্প কিছু সরবরাহ করা হলেও প্রকল্পের টাকায় ভুয়া বিল-ভাউচার তৈরি করে টাকা উত্তোলন করা হয়। মেসার্স আবদুল মালেক ও মেসার্স রুহুল আমিন ট্রেডার্স নামে দুটি প্রতিষ্ঠানের প্যাড ব্যবহার করে ১২ লাখ ৯৮ হাজার টাকার চেক ইস্যু করা হয়, যার মধ্যে একটিতে ভ্যাট ও আয়কর কর্তন করা হয়। অথচ প্রতিষ্ঠান দুটি স্বীকার করেছে, তারা সরবরাহে অংশ নেয়নি।
ঠিকাদার আবদুল মালেক বলেন, ‘আমি কোনো মালামাল সরবরাহ করিনি। আমার ভ্যাট ও লাইসেন্স ব্যবহার করা হয়েছে হুমায়ুন কবিরের অনুরোধে। এ বিষয়ে অধ্যক্ষ কীভাবে টাকা তুলেছেন, আমি জানি না।’
অন্যদিকে অধ্যক্ষ রেজাউল করিম বলেন, ‘হুমায়ুন কবিরের বৈধ কোনো কাগজ ছিল না। আমরা তাকে কোনো কাজ দিইনি। যদি আমি ২০ লাখ টাকার চেক নিয়ে থাকি, তাহলে সে কোর্টে যাক।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘যে ঠিকাদার কাজ করেছে, তাকেই চেক দেওয়া হয়েছে।’ পরে তিনি ফোন কেটে দেন।
টিটিসির একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সরবরাহ ও সংস্কারের নামে কিছু মালামাল কেনা হলেও টেন্ডার অনিয়ম, ভুয়া বিল ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। সূত্রটি আরও জানায়, এ বছর পাঁচটি কাজের গোপন টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে, যার মধ্যে একাধিক টেন্ডারে জালিয়াতির আশঙ্কা রয়েছে।
এ বিষয়ে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অতিরিক্ত মহাপরিচালকের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

আসাদুজ্জামান, জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম।
০১৭১৮৬৮৫৪০৮

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  

[bangla_date]

© ২০২৪-২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | স্বাধীন সূর্যোদয় | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট