প্রতিবেদকঃ স্বপ্ন আচার্য়্য দূর্জয় প্রতিনিধি,
বাঁশখালী উপজেলা অদ্য ১৩.১০.২৫ইং বাঁশখালী ছনুয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওর্য়াড আলজ্জন বর বাড়ী থেকেই মো: মন্জুর আলমের একমাত্র পুত্রকে অপহরণ করে। অপহরণকৃত পিতা মো:মন্জুর আলম বলে যে,,,, অদ্য তারিখ ঠিক দুপুর ২:০০ ঘটিকা হতে ৩:০০ ঘটিকার মাঝামাঝি অবস্থা তার নিজ পুত্রকে তার নিজের বসতভিটা উঠানে বসে ছিলো।তখন সে মুহূর্তে তার প্রতিবেশি মোঃরিদুয়ান এসে অপহরণকৃত শিশু আদিয়াতকে কোলে নিতে চাই।কিন্তু সরল আদিয়াতে বাবা বিশ্বাস করে মোঃ রিদুয়ানের কোলে তুলে দিয়ে তার বাড়ির পার্শবর্তী চায়ের দোকানে যায়। ১ঘন্টা পরে মো: মন্জুর আলম চায়ের দোকান থেকে বাড়ীতে এসে থেকে তার পুত্র আদিয়াত কে সুকৌশলে অজ্ঞাতভাবে নিখোঁজ করে দে।
উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে মো মন্জুর আলম তার অপহরণকৃত পুত্রকে খোঁজাখুজি করে যখন পায় না তখন বাঁশখালী থানা এসে মো:মন্জুর নিজে বাদী হয়ে মো:রিদুয়ান সহ কয়েকজনকে অজ্ঞতানামা করে বিবাদী করে এজায়ের দায়ের করলে এটিকে বাঁশখালী থানা এটিকে অপহরণ মামলার রন্জু দে।
আমরা আরো প্রশাসনিকভাবে জানতে পারি যে,,মামলাটি রন্জু হওয়ার সাথে সাথে চট্টগ্রাম জেলা সম্মানিত পুলিশ সুপার মোঃ সাইফুল ইসলাম শান্ত বিপিএম বার মহোদয়ের নির্দেশনায় আনোয়ারা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ সোহানুর রহমান সোহাগ মহাদয়ের তত্ত্বাবধানে ও বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল মহোদয়ের নেতৃত্বে একটি চকৌষ পুলিশ টিম তৈরী করে উক্ত অপহরণকৃত শিশুটিকে খোঁজাখুঁজি অভিযান শুরু করে। উক্ত টিমের ধারাবাহিকতায় ও অভিযানে অদ্য ১৪.১০.২৫ ইং বিকাল আনুমানিক ৪:০০ ঘটিকার সময় তথ্য প্রযুক্তি ও গোপন সংবাদের মাধ্যমে চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাশ থানাধীন কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের মুর্দাবাদ সাকিনস্ত ৪ নং ওয়ার্ডের চন্দনাইশ থানার সাহায্যে অপহরণকৃত মোঃ আদিয়ানকেবা মামলা রন্জু হওয়ার ১৬ঘণ্টার মধ্যে বাঁশখালী থানা পুলিশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
আরো তদন্ত সূত্রে জানা যায় আসামি রোবায়া সুলতানা আনজু যখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় কখন তিনি বলেন তার নিকটস্থ আত্মীয় আলমগীর ও এজহারি ও মামলার আসামি মো: রিদুওয়ান নিকট হতে ১৩.১০.২৫ ইং সন্ধ্যা ৭:৩০ ঘটিকা সময় ১,২০০০০ টাকার বিনিময়ে অপহরণকৃত শিশু মোঃ
আদিয়ানকে কিনে নেন।
এর উক্ত ঘটনা শুনার পর রোবায়া সুলতানা আনজুকে গ্রেফতার করে বাঁশখালী পুলিশ এবং অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহতি আছে।
আর এই দিকে অপহরণ মোহাম্মদ আদিয়ানকে যার বয়স কিনা (৫) মাস তাকে তার জন্মদ্ধাত্রী মা ও বাবার হাতে তুলে দিতে সক্ষম হন বাঁশখালী পুলিশ।