বিগত দশ দিন যাবত চালের বাজার উর্ধ্বমুখ । নিয়ন্ত্রণের কোন কার্যক্রম দৃশ্যমান নয়। লাগামহীন ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে সব ধরনের চাল।চিকন চাল বস্তা প্রতি তিনশত থেকে চারশত টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।মিনিকেট চাল দশ আগেও ছিলো ৭০থেকে৭২ টাকা সেই চাল এখন বাজারে৭৮ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে।এখন চালের মৌসুম এখন ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের বলে রেখে ছিলো নতুন চালের দাম কমবে ।সেটা না হয় বিপরীত ভাবে মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।এভাবে চালের দাম লাগামহীন থাকলে নিম্ন শ্রেনী মানুষের জীবন ধারন কষ্ট হয়ে যাবে।এদিকে মিল মালিকেরা বলছে নতুন ধান একটু দামে বিক্রয় হয় কারনে চালের বাজার একটু বৃদ্ধি পথে।জনসাধারন দাবি সরকার উচিত বাজারে মনিটরিং বৃদ্ধি করতে।কলেজিয়েট ৭-৮টাকা বৃদ্ধিতে মানুষের জীবন কষ্টকর হচ্ছে।মোটা চাল বিক্রয় হচ্ছে ৫২-৫৩ টাকা দরে।আটাশ চাল বিক্রয় হচ্ছে ৬০ টাকা করে।নাজিরশাইল বিক্রয় হচ্ছে ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা প্রকার ভেদ ভাবে।প্রত্যেক ধরনের চালের দাম বেড়ে চলেছে তবে বেশি বৃ্দ্ধি পেয়েছে নাজিরশাইল আর মিনিকেট চাল কলেজিয়েট ৬থেকে৭ টাকা করে বেড়েছে।খুচরা বিক্রয়তা মতে কনজুমার কম্পানী গুলো কৃষকদের কাছে থেকে মিল মালিকের কাছ থেকে ৩থেকে ৪ টাকা দরে বেশি ধান ক্রয় করছে।মৌসুম আসলে তারা মিল মালিকদের থেকে ২থেকে ৩ টাকা বেশি দাম ধান ক্রয় করে মজুত করে রাখে।তারা চাল প্যাকেট জাত করে বিক্রয় করে।প্যাকেট জাত করতে ২থেকে৩ টাকা খরচ হলে বিক্রয় ক্ষেত্রে ৭থেক ৮ বেশিতে বিক্রয় করে থাকে।চালের বর্তমান বাজার অনেকটা ক্রেতা শূন্য হয়ে পরেছে।এমন অবস্থা সরকার চালের বাজার নিয়ন্ত্রন না করতে পারলে সাধারন মানুষ কষ্টের শেষ থাকবে না।