কাজী আনোয়ার হোসেন (স্টাফ রিপোর্টার)
২রা আগষ্ট রোজ শুক্রবার কোটা সংস্কার আন্দলনের তখন সরকার পতনের এক দফায় রুপ নেয় চূড়ান্ত পরিনতির দিকে ঐ দিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে ২৮ জেলার জুমার নামাজের পর পালিত হয় প্রার্থনা ও গন মিছিল।তখন সেই মিছিলে দেশের শিল্প সমাজ থেকে শুরু করে সকল পেশার মানুষ রাস্তার এক সাথে এক দফা দাবিতে আন্দলন করতে থাকে। পালিত হয় দ্রোহযাত্রা কর্মসূচি আওয়ামীলীগ সরকারে বিরোধে ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে শামিল হয়ে যায় সমাজের সর্বস্তরের মানুষও শেখ হাসিনা টানা দেড় দশকের শাসন আমল তখন টালমাটাল হয়ে পরে যেনো এক দমকা হাওয়া তচনচ হয়ে পরেছে গোটা রাজ্য।বেহাল অবস্থা হয়ে পরে দলটির শাসন ব্যবস্থা।দিক হারা জাহাজের মত অবস্থা এই অবস্থা তখন গনভবনে ছুটে যান তখনকার ঢাকা দক্ষিনের মেয়র ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বঙ্গবন্ধুর বর্তমান পরিবারের উওরাধিকারে সবচেয়ে দাপুটে সদস্য হিসাবে যিনি পরিচিত এই তাপস। তিনি বঙ্গবন্ধু ভাগ্নে শেখ ফজলুর হক মনির ছোট ছেলে। মনি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধের অন্যতম সংগঠক।তিনি বঙ্গবন্ধু নির্দেশে প্রতিষ্ঠা করেন যুবলীগ। তিনি বঙ্গবন্ধু পর দলে ছিলেন সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যাক্তি হিসাবে মনে করা হতো।স্বাভাবিক ভাবে শেখ হাসিনা তাপসকে অনেক বেশি আদর করতো সেই হিসাব ঐ অবস্থা গনভবনে তাপসের উপস্থিত তখন শেখ হাসিনা কাছে একটা শক্তি মনে হয়ে ছিলো।কিন্তু সেই দিন ঐখানে তাপসের উপস্থিতি বেশি একটা সুখোকর ছিলো না শেখ ফজলে নূর তাপস মূলত দুইটি প্রস্তাব নিয়ে গিয়ে ছিলো সেখানে তার ফুফু শেখ হাসিনা কাছে তার মধ্যে একটা ছিলো নোবেল বিজয় ডক্টর মোঃইউনুসকে নিয়ে আর একটা ছিলো আন্দোলন কারী ছাত্রদের নিয়ে।২০২৪ সালে শুরু থেকে ডক্টর মোঃ ইউনুসকে নিয়ে শ্রম আইনে যে মামলা করা হয়েছে এবং দুদক আর একটি মামলা নিয়ে তখন সরকার কার অবস্থা ছিলো তার মধ্যেএকটি মামলা রায় চলে আসে আর একটি মামলা জামিন পেলে ও ফের সেই জামিন না করানো হয় আবেদনে।তখন দুদক মামলা কারনে কয়দিন পরপর আদালতে আসতে হতো ইউনুসকে । তাপস সেই দিন গনভবনে তার ফুফু শেখ হাসিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ডক্টর মোঃ ইউনুস নিয়ে যা করা হচ্ছে তা অনেক বারাবারি যা এই সরকারে জন্য কোন ভালো কিছু না তাপস আরও বোঝানো চেষ্টা করেন ডক্টর মোঃ ইউনুসের সঙ্গে আমেরিকার সম্পক অনেক বেশি ঘনিষ্ট তাকে নিয়েএসব করলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। এই সময় আর একটি বিষয় নিয়ে তিনি বলেন চলোমান ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ছাত্রদের সাথে সরাসরি বসতে আন্দোলন দিন দিন জনগন দিকে চলে যাচ্ছে। আন্দোলন কারী ছাত্রদের সাথে সমাজের সব শ্রেনীপেশার মানুষ ঐক্যমত পোষন করছে এমন অবস্থা ছাত্রদের সাথে বসে আলোচনা মাধ্যেমে সমাধান করতে কিন্তু তাপসের অবস্থান তেমন ভালো ছিলো না শেখ হাসিনার কাছে কার তখন দলের দুই জোষ্ঠ্য নেতা শেখ হাসিনার কাছে তাপসের সম্পর্কে ভুল ধারনা দিয়ে রাখেন তারা হলো শেখ হাসিনার ব্যবসায়ী উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এ আইন মন্ত্রী আনিসুল হক। ছাত্র আন্দোলনে বেশি ভূমিকা রাখেন ঐ দুই নেতা তারা শেখ হাসিনা বোঝানো চেষ্টা করে ডক্টর মোঃ ইউনুসের সাথে তাপসের ঘনিষ্ঠতা তাপস এর আগে ডক্টর ইউনুসের হয়ে গ্রামীন ফোন একটা মামলা লড়াই করেছেন তখন থেকে তাপসের সাথে তার সম্পক ভালো ছিলো এমনটা বোঝানোর চেষ্টা করে ছিলেন দুই বন্ধু সালমান রহমান ও আনিসুল হক। ঐ অবস্থা শেখ হাসিনা হয়তো কিছুটা আস্থা হারিয়ে ফেলে ছিলেন তাপসের উপর তখন একটা সময় ফুফু শেখ হাসিনাকে বোঝানোর জন্য পায়ে ধরে ছিলেন ।শেখ হাসিনা তাপস তখন বলে ছিলো ভয় পেয়েছো ভয় পেওনা আমি আছি এখনো।ঐ দিন তাপস গন ভবন থেকে চলে এসে পরে দিন সব কিছু রেখে দেশ ত্যাগ করেন তার সকল দামী গাড়ী রেখে যান পরে সে গুলো সহ বাড়ী আগুনে পুড়ে দেয় ছাত্র জনতা