কবির আহমেদ (ত্রিশাল ময়মনসিংহ প্রতিনিধি)
গত-২১.০১.২৫, মঙ্গলবার মোফাজলের বউ শাহানাজ ত্রিশাল ভূমি অফিসে আসে নামজারী ও জমা খারিজ দলিলের শুনানির হাজিরা দিতে। ত্রিশাল ভূমি অফিস এ অসিলেনেটের সামনে দলিল খারিজ উপস্থাপন করেন সব কিছু পেপার বার করেন যা দেখে সঠিক কাগজ শাহানাজের কাছে নাই, ২০২০ সালের দলিল নিয়ে আসছে, ওই জমি আরো ৫ বছর আগে দলিল করা মোস্তাফিজুররের বড় ছেলের নামে । দলিলের উপর দলিল করে নিয়ে আসছে শাহানাজ যা ভূমি অফিস গ্রহণ করেনি সঠিক দলিল উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হন এবং উল্টাপাল্ট কথা বলেন দলিলের সাথে কোন মিল নাই শাহানাজ আক্তার।
কারণ মোফাজ্জল হোসেন ও শাহানাজ আক্তার অতিরিক্ত বেশি জমি বিক্রি করেন। যা একই দাগ একই খতিয়ান বার বার বিক্রি খারিজ করেন যা গ্রহণ করা হয়নি। আরও জানাযায় যে শ্রম অধিদপ্তরে পিয়ন মোফাজ্জল ও তার বউ শাহানাজ আক্তার ২৬ শতাংশ জমি উনার বড় ভাইয়ের ছেলে কাছে বিক্রি বাবৎ ৫ লক্ষ টাকা বায়নামা দলিল করে টাকা নেন। এবং জমি বুজিয়া দেন কিন্তু দলিল রেজিস্টার করে দেন নাই। পরে আরেকজনের কাছে একই জমি বিক্রি করেন টাকা নেন।
ত্রিশাল ভূমি অফিস তার মামলা বাতিল করে দেন কারণ ভাইয়ের জমি ও বোনের জমি সহ বেশি বিক্রি করে। এবং তাকে নির্দেশনা দেন আর যেন ত্রিশাল ভূমি অফিস না আসে ভুয়া দলিল ডুকুমেন্টে নিয়ে। শাহানাজের স্বামী মোফাজ্জল হোসেন শ্রম অধিদপ্তরে পিয়ন টাকা আত্মসাতের মামলায় ১৫ দিন জেলে থাকে মামলা ধারা -৪০৬/৪২০ দন্ড বি:। আদালতে থেকে এই মর্মে মুচলেকা দিয়া জামিনে বাহিরে আসেন যে জমি বুজিয়া দিবেন ওনার ভাতিজাকে। মোফাজ্জল ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার সাখুয়া গ্রামের সরদার বাড়ির মরহুম আব্দুল আজিজ এর ২য় পুত্র। তার নিজ কর্মস্থলেই দূর্নীতি এবং প্রতারণার একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। যা একাদিক গণমাধমে আদালতে প্রকাশিত হয়।
নিজস্ব সূত্রে জানা যায় :- মুসলিম ফারায়েজ অনুযায়ী -মোফাজ্জল হোসেন -৩৮ শতাংশ, জমি বেশি বিক্রি করেন, যার মধ্যে সাফিয়া খাতুনের -১৬ শতাংশ সেলিনা খাতুনের -৪ শতাংশ , হেলেনা খাতুনের- ৪ শতাংশ, মোস্তাফিজুর রহমানের -১৪ শতাংশ, জমি জালিয়াতি দলিল মামলা চলমান ময়মনসিংহ জজ কোর্ট , টাকা মামলা চলমান ময়মনসিংহ অতিরিক্ত জেলা জজ কোর্ট।